আজ বিজ্ঞানীরা প্রমাণ পেয়েছে ! ১৪০০ বছর আগে রাসুল (সাঃ) এর বাণী

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <span style="font-size: large;">১৪০০ বছর আগে রাসুল (সাঃ) এর বাণী আজ বিজ্ঞানীরা প্রমাণ পেয়েছে !</span><br /> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEj3RxDRVPHdjJpMEOYLQSMyPxT1Xbhd0FB-CvHWPXIOGeuFxlOLUzUo7Qz2RaGnkTNwyldvwNF2mSMdMB230YvkKn9-LdvgaN41e9x7hf2IziPQVasQvr3LVzXkhZcTiJqN53GnTmDo-Yo/s1600/Screenshot_2.jpg" imageanchor="1" style="clear: left; float: left; margin-bottom: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" height="281" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEj3RxDRVPHdjJpMEOYLQSMyPxT1Xbhd0FB-CvHWPXIOGeuFxlOLUzUo7Qz2RaGnkTNwyldvwNF2mSMdMB230YvkKn9-LdvgaN41e9x7hf2IziPQVasQvr3LVzXkhZcTiJqN53GnTmDo-Yo/s400/Screenshot_2.jpg" style="cursor: move;" title="" width="400" /></a></div> মুহাম্মদ (সাঃ) বলেছেনঃ "পুরুষের প্যান্ট বা কাপড় পায়ের টাখনুর উপর পড়তে হবে। অন্যথায় তারা জাহান্নামে যাবে।"<br /> - (সহীহ বুখারী ৫৩৭১)<br /> <div class="text_exposed_show"> বিজ্ঞান বলে, পুরুষের টাখনুর ভিতর প্রচুর পরিমানে হরমোন থাকে এবং তার আলো বাতাসের প্রয়োজন হয়। তাই কেউ যদি তা খোলা না রেখে ঢেকে রাখে, তাহলে তার যৌনশক্তি কমে যাবে এবং বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হবে।<br /> মুহাম্মদ (সাঃ) বলেছেন, "ভ্রু প্লাগকারীর উপর আল্লাহর লানত-<br /> (সহীহ বুখারী ৫৫১৫)<br /> বিজ্ঞান বলে, ভ্রু হলো চোখের সুরক্ষার<br /> জন্য। ভ্রুতে এমন কিছু লোম থাকে যদি তা<br /> কাটা পড়ে যায় তাহলে ভ্রুপ্লাগকারী পাগল হতে পারে, অথবা মৃত্যুবরণও করতে পারে।<br /> রাসুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, "নেশা জাতীয় দ্রব্য খাওয়া হারাম"<br /> - (সহীহ বুখারী ৬১২৪)<br /> বিজ্ঞান বলে, ধুমপানের কারনে ফুস্ফুসের ক্যান্সার, ব্রংকাইটিস ও হৃদরোগ হয়ে মানুষ মারা যায়। ধুম্পান করলে ঠোট, দাতের মাড়ি, আঙ্গুল কালো হয়ে যায়। যৌনশক্তি ও ক্ষুধা কমে যায় এমনকি স্মৃতিশক্তি ও কমে যায়।<br /> রাসুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, "পুরুষের জন্য স্বর্ণ ব্যবহার হারাম।" <br /> - (মুসলিম ১৬৫৫)<br /> বিজ্ঞান বলে, স্বর্ণ এমন একটি পদার্থ যা স্কিনের সাথে মিশে ব্লাডের মাধ্যমে ব্রেনে চলে যায়। আর তার পরিমান যদি ২.৩ হয় তাহলে মানুষ তার আগের স্মৃতি সব হারিয়ে ফেলবে।<br /> রাসুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, ঘুমানোর সময় আলো নিভিয়ে এবং ডান কাত হয়ে ঘুমাতে।<br /> - (সহীহ বুখারী ৩২৮০)<br /> বিজ্ঞান বলে, ডান কাত হয়ে ঘুমালে হার্ট ভালো করে পাম্প করে। আর লাইট না নিভিয়ে ঘুমালে ব্রেনের এনাটমি রস শরীরে প্রবেশ করতে পারে না, যার ফলে ক্যান্সার হওয়ার খুব সম্ভবনা থাকে।<br /> রাসুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, "তোমরা গোফ ছেটে ফেল এবং দাড়ি রাখ।"<br /> - (সহীহ মুসলিম ৪৯৩ ও ৪৯৪)<br /> বিজ্ঞান বলে, দাড়ি না রাখলে স্ক্রিন ক্যান্সার, ফুস্ফুসের ইনফেকশন এবং ৪০ এর আগে যৌবন হারানোর সম্ভবনা থাকে।<br /> আল্লাহ সুবনাহু তায়ালা বলেন, "আর ব্যভিচারের কাছেও যেয়োনা। নিশ্চয় এটা অশ্লীল কাজ এবং ধ্বংসের পথ।" <br /> - (বনি ইসরাঈল ৩২) নেশাগ্রস্থ শয়তানের কাজ (মাইদাহ ৯০)<br /> বিজ্ঞান বলে, পর্নোগ্রাফি ও অশ্লীল সম্পর্ক সহ বিভিন্ন মাদকদ্রব্য নেশায় যদি কেউ জড়িয়ে পড়ে, তাহলে তার ব্রেনের ফরেন্টাল এরিয়া পরিচালনা করার ইনটেলেকচুয়াল সেলগুলো থরথর করে কাপতে থাকে এবং অস্থির হয়ে যায়। যার ফলে সে নেশাগ্রস্থ হয়ে মাতাল ও অসুস্থের মত জীবন পরিচালনা করে। এবং তা তাকে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দেয়।<br /> আল্লাহ বলেন, "আর যখন কোরআন পাঠ করা হয়, তখন তাতে কান লাগিয়ে রাখ এবং নিশ্চুপ থাক যাতে তোমাদের উপর রহমত হয়।" <br /> - (আরাফ ২০৪)<br /> বিজ্ঞান বলে, কুরআনের সাউন্ড ওয়েব শরীরের সেলগুলোকে সক্রিয় করে, অসুস্থতা আরোগ্য করে বিশেষ করে হার্ট এবং ক্যান্সার রোগীদের। আর ব্রেনকে এমনভাবে চার্জ করে, ঠিক যেমন ভাবে ফিউজ হওয়া ব্যাটারীকে সচল করা হয়।<br /> <br /> শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন। সবাইকে জানিয়ে দিন ইসলামের বিজয়ের কথা !!<br /> <br /> </div> </div>

আজ বিজ্ঞানীরা প্রমাণ পেয়েছে ! ১৪০০ বছর আগে রাসুল (সাঃ) এর বাণী

১৪০০ বছর আগে রাসুল (সাঃ) এর বাণী আজ বিজ্ঞানীরা প্রমাণ পেয়েছে ! মুহাম্মদ (সাঃ) বলেছেনঃ "পুরুষের প্যান্ট বা কাপড় পায়ের টাখনুর উপর প...

আরও পড়ুন »

আল্লাহর যিকিরের ফজিলত

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div style="text-align: center;"> <span style="font-size: x-large;"> আল্লাহর যিকিরের ফজিলত </span></div> <div style="text-align: justify;"> <span style="font-size: large;"></span><span style="font-size: large;"></span></div> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjGUaB-zDBdnvAVduvFRmTuqGSwg7ifHU8oS4nhO2fffwHp61ZnbuTJV6LsLUrti8zqeRuNcSt1Cwxl6LkD_SaGEJszq3dHWiG0SREpKGMLMjZEMi-GBamqIasvIHBSMnsZcg3riwwZPhk/s1600/%25E0%25A6%2597%25E0%25A7%2581%25E0%25A6%25A1%25E0%25A6%25B2%25E0%25A6%25BF%25E0%25A6%2582%25E0%25A6%25AC%25E0%25A6%25BF%25E0%25A6%25A1%25E0%25A6%25BF.jpg" imageanchor="1" style="clear: left; float: left; margin-bottom: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" height="163" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjGUaB-zDBdnvAVduvFRmTuqGSwg7ifHU8oS4nhO2fffwHp61ZnbuTJV6LsLUrti8zqeRuNcSt1Cwxl6LkD_SaGEJszq3dHWiG0SREpKGMLMjZEMi-GBamqIasvIHBSMnsZcg3riwwZPhk/s400/%25E0%25A6%2597%25E0%25A7%2581%25E0%25A6%25A1%25E0%25A6%25B2%25E0%25A6%25BF%25E0%25A6%2582%25E0%25A6%25AC%25E0%25A6%25BF%25E0%25A6%25A1%25E0%25A6%25BF.jpg" title="" width="400" /></a><span style="font-size: large;"></span></div> <br /> <br /> <div style="text-align: justify;"> কুতায়বা ইবনে সাঈদ(রঃ)......... আবু হুরায়রা (রাঃ) হতে বর্নিত। রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলে আল্লাহর একদল ফেরেশতা আছেন, যারা আল্লাহর যিকরে রত লোকদের তালাশে রাস্তায় রাস্তায় ঘোরাফেরা করেন। যখন তারা কোথাও আল্লাহর যিকরে রত লোকদের দেখতে পান, তখন তাদের একজন অন্যজন কে ডাকাডাকি করে বলেন, তোমরা নিজ নিজ কর্ম সম্পাদনের জন্য এদিকে চলে এসো । তখন তারা সবাই এসে তাদের ডানাগুলো দিয়ে সেই লোকদের ঢেকে ফেলেন নিকটস্থ আসমান পর্যন্ত । তখন তাদের রব তাদের জিজ্ঞাসা করেন (অথচ এ সম্পর্কে তিনি ফেরাশ্তাদের চাইতে বেশ জানেন) আমার বান্দারা কি বলছে ? তখন তারা জবাব দেন, তাঁরা আপনার পবিত্র বর্ননা করছে, তাঁরা আপনার শ্রেষ্ঠত্ব প্রকাশ করছে, তাঁরা আপনার প্রশংসা করছে এবং তাঁরা আপনার মাহাত্ব্য বর্ননা করছে । তখন তিনি জিজ্ঞাসা করবেন, তাঁরা কি আমাকে দেখেছে? তখন তাঁরা (ফেরেশতারা) বলবেন হে আমাদের রব আপনার কসম! তাঁরা আপনাকে দেখেনি। তিনি বলবেন আচ্ছা, তবে যদি তাঁরা আমাকে দেখতো? তাঁরা (ফেরেশ্তারা) বলবেন, যদি তাঁরা আপনাকে দেখত, তবে তাঁরা আরো বেশি আপনার ইবাদাত করত, আরো অধিক আপনার মাহাত্ব্য বর্ননা করত আর বেশি বেশি আপনার পবিত্রতা বর্ননা করত । বর্নিনাকারী বলেন, তিনি বলবেন তাঁরা আমার কাছে কি চাই ? তাঁরা (ফেরেশতারা) বলবেন, তাঁরা আপনার কাছে জান্নাত চায় । তিনি জিজ্ঞাসা করবেন, তাঁরা কি জান্নাত দেখেছে ? ফেরেশ্তারা বলবেন না! আপনার সত্তার কসম! হে রব ! তাঁরা তা দেখেনি । তিনি জিজ্ঞাসা করবেন, যদি তাঁরা তা দেখত তবে তাঁরা কি করত ? তাঁরা (ফেরেশতারা) বলবেন, যদি তাঁরা তা দেখত তাহলে তাঁরা জান্নাতের আরো বেশি লোভ করত, আরো অধিক চাইত এবং এর জন্য আরো অতিশয় উতসাহী হয়ে উঠত । আল্লাহ তায়ালা জিজ্ঞাসা করবেন, তাঁরা কিসের থেকে আল্লহর নিকট আশ্রয় চাই ? ফেরেশতাগন বলবেন, জাহান্নাম থেকে । তিনি জিজ্ঞাসা করবেন, তাঁরা কি জাহান্নাম দেখেছে ? তাঁরা(ফেরেশতারা) জবাব দেবেন, আল্লাহর কসম! হে রব! তাঁরা জাহান্নাম দেখেনি । তিনি জিজ্ঞাসা করবেন, যদি তাঁরা তা দেখত, তখন তাদের কি হত ? তখন তাঁরা (ফেরেশতারা) বলবেন, যদি তাঁরা তা দেখত, তবে তাঁরা এ থেকে দ্রুত পালিয়ে যেত এবং একে সাংঘাতিক ভয় করত । তখন আল্লাহ তায়ালা বলবেন, আমি তোমাদের সাক্ষী রাখছি, আমি তাদের মাফ করে দিলাম । তখন দেরেশতাদের একজন বলবেন, তাদের মধ্যে অমুক ব্যক্তি আছে যে তাদের অন্তর্ভূক্ত নয় । বরং সে কোন প্রয়োজনে এসেছে আল্লাহ তায়াল বলবেন, তাঁরা এমন উপবিষ্টকারীবৃন্দ যাদের বৈঠকে অংশগ্রহনকারী বিমূখ হয় না।</div> <div style="text-align: justify;"> <br /></div> <div style="text-align: justify;"> সূত্র- সংগ্রহীত </div> </div>

আল্লাহর যিকিরের ফজিলত

 আল্লাহর যিকিরের ফজিলত  কুতায়বা ইবনে সাঈদ(রঃ)......... আবু হুরায়রা (রাঃ) হতে বর্নিত। রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলে আল্লাহর একদল ফেরেশতা আ...

আরও পড়ুন »

নবীজির মৃত্যুর সময় জিবরাইল এসে নবীজিকে কি বলেছিলেন

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEisEgYV1QBu5t7QS8L32sUSbl4cMhBi84iPOVpO5SzKK7rupurBc9wuAG6v4r17u4J6TltTW3OJoaITOBfzBQ-Y_Jzj7d9ZffK6aZRUrXQEhPoB-IUZoO0xKg1IsoFKIreLLXZnGwle1o8/s1600/index.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" height="358" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEisEgYV1QBu5t7QS8L32sUSbl4cMhBi84iPOVpO5SzKK7rupurBc9wuAG6v4r17u4J6TltTW3OJoaITOBfzBQ-Y_Jzj7d9ZffK6aZRUrXQEhPoB-IUZoO0xKg1IsoFKIreLLXZnGwle1o8/s640/index.jpg" title="" width="640" /></a></div> <br /> নবীজির মৃত্যুর সময় জিবরাইল আসলেন, এসে নবীজিকে সালাম দিলেন, আর বল্লেন হে আল্লাহ‘র রাসুল। আল্লাহ আপনাকে সালাম দিয়েছে, আর জানতে চেয়েছে আপনি কেমন আছেন, আল্লাহ সব জানেন তার পড় ও আপনার মুখ থেকে জানতে চেয়েছেন আপনি কেমন আছেন, নবীজি বল্লেন আমি বড়ই কষ্টের ভিতর আছি, অসুস্হ আছি, জিবরাইল বললো, ইয়া রাসুলল্লাহ একজন নতুন ফেরেস্তা এসেছে আজ আমার সাথে, যে ফেরেস্তা কোন মানুষের কাছে আসার জন্য কোন দিন অনুমতি চায় নাই, আর কোনদিন অনুমতি চাইবে ও না, শুধু আপনার অনুমতি চায় আপনার কাছে আসার জন্য, আর সে ফেরেস্তার নাম মালাকুল মউত, মালাকুল মউত রাসুলের অনুমতি নিয়ে রাসুলের জাসান মোবারকের কাছে এসে সালাম দিলেন, বললেন ইয়া রাসুলল্লাহ আদম (আঃ) থেকে শুরু করে এই পর্যন্ত আমি যত মানুষের জান কবচ করেছি, আর কেয়ামত পর্যন্ত যত মানুষের জান কবচ করবো কারো কাছে অনুমতি চাইনি আর চাওয়া ও আমার লাগবে না, কিন্তু আজকে আসার সময় আল্লাহ বলেছেন আমি যেন আপনার অনুমতি চাই, নবীজি বললেন মালাকুল মউত আমি যদি অনুমতি না দেই? মালাকুল মউত বলে ইয়া রাসুলল্লাহ আল্লাহ বলেছেন যদি অনুমতি না পাও ফিরে এসো।</div>

নবীজির মৃত্যুর সময় জিবরাইল এসে নবীজিকে কি বলেছিলেন

নবীজির মৃত্যুর সময় জিবরাইল আসলেন, এসে নবীজিকে সালাম দিলেন, আর বল্লেন হে আল্লাহ‘র রাসুল। আল্লাহ আপনাকে সালাম দিয়েছে, আর জানতে চেয়েছে আপনি...

আরও পড়ুন »

জাহান্নাম কেমন হবে ?

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div style="text-align: center;"> <span style="font-size: x-large;">জাহান্নাম কেমন হবে ?</span><br /> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhA3GprXYwnHPHckxhdnWDIECfu6Y3w8HH-VMISf389VsQOh6yNe6bAv6_74nx9hxfRIw5kkUFc6SQM3cCCcLCJxNMVTrW8upmo_cNyhsLE6UA7g9VZaQ6YEWtYC2Gp4D4lnX6M-vU_vKs/s1600/bachcu+2.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" height="424" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhA3GprXYwnHPHckxhdnWDIECfu6Y3w8HH-VMISf389VsQOh6yNe6bAv6_74nx9hxfRIw5kkUFc6SQM3cCCcLCJxNMVTrW8upmo_cNyhsLE6UA7g9VZaQ6YEWtYC2Gp4D4lnX6M-vU_vKs/s640/bachcu+2.jpg" title="" width="640" /></a></div> <div style="text-align: justify;"> </div> <div style="text-align: center;"> <br /> ০১| জাহান্নামের গভীরতা এমন যে, এর মুখ<br /> থেকে একটি পাথর ফেলে দিলে জাহান্নামের<span class="text_exposed_show"></span><br /> <span class="text_exposed_show"> তলদেশে পৌছাতে ৭০ বছর সময় লাগে। বিচারের</span><br /> <span class="text_exposed_show"> দিন জাহান্নাম কে ৭০ হাজার শিকল দ্বারা টেনে আনা</span><br /> <span class="text_exposed_show"> হবে যার প্রত্যেক শিকল ৭০ হাজার ফেরেশতা বহন করবেন।</span><br /> <br /> <span class="text_exposed_show"> ০২| জাহান্নামে চাঁদএবং সূর্যকে নিক্ষেপ করা হবে</span><br /> <span class="text_exposed_show"> আর জাহান্নামে তা অবলীলায় হারিয়ে যাবে।</span><br /> <br /> <span class="text_exposed_show"> ০৩| জাহান্নামবাসীর শরীরের চামড়া ১২৬ ফুট পুরো</span><br /> <span class="text_exposed_show"> করে দেওয়া হবে যাতে করে আযাব অত্যন্ত</span><br /> <span class="text_exposed_show"> ভয়াবহ হয়, তাদের শরীরে আরও থাকবে তিল যার</span><br /> <span class="text_exposed_show"> একএকটি হবে উহুদ পাহাড়ের সমান। আর</span><br /> <span class="text_exposed_show"> জাহান্নামবাসীর বসারজায়গা হবে মক্কা থেকে</span><br /> <span class="text_exposed_show"> মদীনা পর্যন্ত দূরত্বের সমান।</span><br /> <br /> <span class="text_exposed_show"> ০৪| প্রতিদিন জাহান্নামের আযাব পূর্বের দিন থেকে</span><br /> <span class="text_exposed_show"> আরও তীব্র আর ভয়াবহ করা হবে।</span><br /> <br /> <span class="text_exposed_show"> ০৫| জাহান্নামের খাদ্য হবে কাঁটা যুক্ত গাছ আর</span><br /> <span class="text_exposed_show"> পানীয় হবে ফুটন্ত পানি, পুঁজ, পুঁজও রক্তের মিশ্রণ</span><br /> <span class="text_exposed_show"> এবং উত্তপ্ত তেল, এরপরও জাহান্নামবাসীর পিপাসা</span><br /> <span class="text_exposed_show"> এতবেশি হবে যে তারা এই পানীয় পান করতে থাকবে।</span><br /> <br /> <span class="text_exposed_show"> ০৬| জাহান্নামের এই ভয়াবহ কল্পনাতীত আযাব</span><br /> <span class="text_exposed_show"> অনন্ত কালধরে চলতে থাকবে, জাহান্নামবাসীরা</span><br /> <span class="text_exposed_show"> এক পর্যায়ে জাহান্নামের দেয়াল টপকিয়ে পালাতে</span><br /> <span class="text_exposed_show"> চেষ্টা করলে তাদেরকে লোহার হাতুড়ি দ্বারা</span><br /> <span class="text_exposed_show"> আঘাত করে ফেলে দেওয়া হবে।</span><br /> <span class="text_exposed_show"> হে আল্লাহ, আমাদেরকে তুমি জাহান্নাম থেকেরক্ষা কর । </span><br /> <span class="text_exposed_show">আমীন...।</span></div> <div style="text-align: justify;"> <br /></div> </div> <div style="text-align: center;"> <br /></div> </div>

জাহান্নাম কেমন হবে ?

জাহান্নাম কেমন হবে ? ০১| জাহান্নামের গভীরতা এমন যে, এর মুখ থেকে একটি পাথর ফেলে দিলে জাহান্নামের তলদেশে পৌছাতে ৭০ বছর সময় লাগে। ...

আরও পড়ুন »

আজ মহা মহিমান্বিত পবিত্র লাইলাতুল কদর

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhV35WwoKHeWqka6ZuJkv4kJVIlNLLftnCFippqdixIZ0fBRvnkhl-sah9chvrKNbd5Xl8-wnLnU_ApvCLxpPurchOxpv3aOAlgF5CY4SBbN8bSyWXT9QPe-TlovLyVq1kDUH2w15z29rI/s1600/islam.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" height="512" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhV35WwoKHeWqka6ZuJkv4kJVIlNLLftnCFippqdixIZ0fBRvnkhl-sah9chvrKNbd5Xl8-wnLnU_ApvCLxpPurchOxpv3aOAlgF5CY4SBbN8bSyWXT9QPe-TlovLyVq1kDUH2w15z29rI/s640/islam.jpg" title=" " width="640" /></a></div> <div style="text-align: center;"> <span style="font-size: x-large;">আজ দিবাগত রাত পবিত্র লাইলাতুল কদর। </span></div> <div style="text-align: center;"> মহা মহিমান্বিত পবিত্র রজনী, হাজার মাস অপেক্ষা এই রাত শ্রেষ্ঠ। </div> <div style="text-align: center;"> আজ ২৬ রমজান। দিনের শেষে আসন্ন রাতটি ২৭ রমজানের রাত হিসাবে চিহ্নিত। </div> <div style="text-align: center;"> হাদিস শরিফের বর্ণনা অনুযায়ী আজকের রাতটি পবিত্র লাইলাতুল কদর হওয়ার সম্ভাবনা অধিক। </div> <div style="text-align: center;"> মাসব্যাপী সিয়াম সাধনা শেষে অধিক সম্ভাবনার ভিত্তিতে আজ রাতে সারা দেশের ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা পবিত্র লাইলাতুল কদর অন্বেষণ করে থাকেন। </div> <div style="text-align: center;"> পবিত্র কোরআনে আল্লাহ্ তা’য়ালা লাইলাতুল কদরকে হাজার মাস অপেক্ষা উত্তম বলে অভিহিত করেছেন। </div> <div style="text-align: center;"> এর অর্থ হলো, সাধারণ এক হাজার মাস তথা তিরাশি বছর চার মাস প্রতিরাত জাগ্রত থেকে নামাজ, </div> <div style="text-align: center;"> কোরআন তিলাওয়াত ইত্যাদি নফল ইবাদত করলে যে সওয়াব হবে, </div> <div style="text-align: center;"> এই এক রাতের ইবাদতে তার চেয়েও অনেক বেশি সওয়াব পাওয়া যাবে। </div> <div style="text-align: center;"> এ রাতের ফজিলত সম্পর্কে আল্লাহ তায়ালা ‘আলফ’ তথা ‘হাজার’ </div> <div style="text-align: center;"> শব্দ ব্যবহার করেছেন। আলফ আরবি গণনার সর্বোচ্চ সংখ্যা। </div> <div style="text-align: left;"> Ref - </div> </div>

আজ মহা মহিমান্বিত পবিত্র লাইলাতুল কদর

আজ দিবাগত রাত পবিত্র লাইলাতুল কদর।  মহা মহিমান্বিত পবিত্র রজনী, হাজার মাস অপেক্ষা এই রাত শ্রেষ্ঠ।  আজ ২৬ রমজান। দিনের শেষে আসন্ন রাত...

আরও পড়ুন »

ইসলামে পুরুষের পর্দা

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEie67Nez-oicwaZ_5rfKl-ZKG6O7PtATi0ZHpzEvffxPxlKFTo-J4xHKtWVo72mdtLlg2ysCD_oLshUrQxgmdXqGSe-8JU6OZDFYIJ45uKSRhfcFfIUxZn0TM4IBMjlEzLa-MeAKajENrE/s1600/hadish.jpg" imageanchor="1" style="clear: left; float: left; margin-bottom: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" height="297" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEie67Nez-oicwaZ_5rfKl-ZKG6O7PtATi0ZHpzEvffxPxlKFTo-J4xHKtWVo72mdtLlg2ysCD_oLshUrQxgmdXqGSe-8JU6OZDFYIJ45uKSRhfcFfIUxZn0TM4IBMjlEzLa-MeAKajENrE/s400/hadish.jpg?ssitoken_1433067152392_" width="400" /></a></div> <div style="text-align: left;"> <br /></div> <span style="font-size: large;"><u>ইসলামে পুরুষের পর্দা</u></span><br /> ইসলামে পুরুষের পর্দা- অন্য ধর্মের তুলনায় ইসলামে নারীদের পর্দার ব্যাপারে কড়া হুঁসিয়ারি দেয়া আছে। তবে অনেকেই জানে না ইসলাম শুধু নারীদেরকেই পর্দা করতে বলেনি ইসলামে বরং নারী ও পুরুষের জন্য আলাদা আলাদা কিছু নিয়ম দেয়া আছে। কুরআন মাজিদ ও হাদিসে পর্দাকে অলঙ্ঘনীয় বিধান বলে উল্লেখ করা হয়েছে। এ বিধান অস্বীকারকারী নিশ্চিত কাফির বলে স্বীকৃত। এতে কোনো ওলামায়ে কিরামের দ্বিমত নেই। আজ পদে পদে যেভাবে পর্দা লঙ্ঘিত হচ্ছে তার পরিণতি খুবই ভয়াবহ। পুরুষদের পর্দার বিষয়ে মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘হে নবী! মুমিন পুরুষদের বলে দিন তারা যেন তাদের দৃষ্টি অবনমিত রাখে এবং যৌন পবিত্রতা রক্ষা করে চলে। এটাই তাদের জন্য পবিত্রতম পন্থা। নিশ্চয়ই তারা যা কিছু করে আল্লাহ তা অবহিত। (সূরা আননূর : ৩০)। জারির ইবনে আবদিল্লাহ বাজালি (রা.) থেকে বর্ণিত- তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ (সা.)- কে কোনো নারীর প্রতি হঠাৎ দৃষ্টি পড়ে যাওয়ার ব্যাপারে জিজ্ঞেস করলে তিনি বলেন, সাথে সাথেই দৃষ্টি সরিয়ে নেবে (সহিহ মুসলিম)। বুরাইদা (রা.) থেকে বর্ণিত- তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) আলী (রা.)- কে বললেন, হে আলী! দৃষ্টির ওপর দৃষ্টি ফেলো না। হঠাৎ যে দৃষ্টি পড়ে ওটা তোমার ক্ষমার্হ; কিন্তু পরবর্তী দৃষ্টি তোমার জন্য ক্ষমাহীন পাপ (হাদিসটি বর্ণনা করেছেন ইমাম আবু দাউদ (রহ.)। বিশ্বনবী রাসূলে আকরাম (সা.) বলেন- তোমরা (মুমিনরা) নবীপত্নীদের কাছে কিছু চাইলে পর্দার আড়াল থেকে চাইবে। এটা পর্দার (পর্দার বিধান) তোমাদের এবং তাদের অন্তরসমূহের জন্য পবিত্র থাকার উত্তম পন্থা (সূরা আহজাব: ৫৩)। রাসূল (সা.) আরো বলেন, সাবধান! কোনো (পর) পুরুষ যেন কোনো (পর) নারীর সাথে নির্জনে অবস্থান না করে। কেননা যখনই তারা (নিরিবিলিতে) মিলিত হয়, শয়তান তাদের তৃতীয়জন হয় এবং (উভয়কে) কুকর্মে লিপ্ত করানোর প্রচেষ্টায় সে তাদের পিছু লেগে যায় ( তিরমিজি শরিফ)। কোনো (পর) পুরুষ যেন কোনো মহিলার সাথে নির্জনে মিলিত না হয়। তবে মাহরাম ব্যক্তির (ব্যাপারটি) স্বতন্ত্র। আর কোনো মহিলা যেন মাহরাম ছাড়া একাকী তিন দিনের পথ (৪৮ মাইল) পথ ভ্রমণ না করে (সহিহ বুখারি ও মুসলিম)।<br /> সূত্র- fb </div>

ইসলামে পুরুষের পর্দা

ইসলামে পুরুষের পর্দা ইসলামে পুরুষের পর্দা- অন্য ধর্মের তুলনায় ইসলামে নারীদের পর্দার ব্যাপারে কড়া হুঁসিয়ারি দেয়া আছে। তবে অনেকেই জানে ...

আরও পড়ুন »

আয়াতূল কুরছী পাঠ করবে, আল্লাহ তায়ালা স্বয়ং তার তত্ত্বাবধানকারী

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div class="separator" style="clear: both; text-align: left;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjOqhgRGFCGa_Ukq0cEHuvAL3f5LouOb2nMuA99DhbR0u1cMqz_m8FBRi7SdbPu5gzwpvYXXdqIlN6h3IhaaeCPKqOQ81dJXGuIBToaQv6pTCaOHHUKAzY791N1DIapcSmh1kPoYxN17iw/s1600/%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A8+%E0%A6%B6%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%AB.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjOqhgRGFCGa_Ukq0cEHuvAL3f5LouOb2nMuA99DhbR0u1cMqz_m8FBRi7SdbPu5gzwpvYXXdqIlN6h3IhaaeCPKqOQ81dJXGuIBToaQv6pTCaOHHUKAzY791N1DIapcSmh1kPoYxN17iw/s320/%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A8+%E0%A6%B6%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%AB.jpg" /></a></div> <div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div class="shortcodes left"> হাদীস শরীফ এ বর্ণিত আছে, যে লোক সকালে ও শয়নের পূর্বে আয়াতূল কুরছী পাঠ করবে, আল্লাহ তায়ালা স্বয়ং তার তত্ত্বাবধানকারী। কাজেই সারাদিনের মধ্যে শয়তান তার নিকট ঘেঁষতে পারে না। কেননা, আয়াতুল কুরছী পাঠকারীর নিকট শয়তান আগমন করবে না বলে ওয়াদাবদ্ধ রয়েছে।<br /> হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) হতে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, প্রত্যেক বস্তুর একটি শীর্ষস্থান থাকে। পবিত্র কোরআনের শীর্ষস্থান হলো সুরা বাকারা। আর এ সুরায় এমন একটি আয়াত বিদ্যমান যা পবিত্র কোরআনের সমস্ত আয়াতের মধ্যে শীর্ষস্থানীয়। তা হল আয়াতুল কুরছী। (তিরমযী শরীফ)<br /> প্রত্যেক নামাযের পর চৌদ্দবার আয়াতুল কুরছী পাঠ করলে যাবতীয় বালা-মুসীবত ও বিপদাপদের থেকে মুক্তি লাভ হয়।<br /> <span style="color: blue;">اللّهُ لاَ إِلَـهَ إِلاَّ هُوَ الْحَيُّ الْقَيُّومُ لاَ تَأْخُذُهُ سِنَةٌ وَلاَ نَوْمٌ لَّهُ مَا فِي السَّمَاوَاتِ وَمَا فِي الأَرْضِ مَن ذَا الَّذِي يَشْفَعُ عِنْدَهُ إِلاَّ بِإِذْنِهِ يَعْلَمُ مَا بَيْنَ أَيْدِيهِمْ وَمَا خَلْفَهُمْ وَلاَ يُحِيطُونَ بِشَيْءٍ مِّنْ عِلْمِهِ إِلاَّ بِمَا شَاء وَسِعَ كُرْسِيُّهُ السَّمَاوَاتِ وَالأَرْضَ وَلاَ يَؤُودُهُ حِفْظُهُمَا وَهُوَ الْعَلِيُّ الْعَظِيمُ</span><br /> আল্লাহ ছাড়া অন্য কোন উপাস্য নেই, তিনি জীবিত, সবকিছুর ধারক। তাঁকে তন্দ্রাও স্পর্শ করতে পারে না এবং নিদ্রাও নয়। আসমান ও যমীনে যা কিছু রয়েছে, সবই তাঁর। কে আছ এমন, যে সুপারিশ করবে তাঁর কাছে তাঁর অনুমতি ছাড়া? দৃষ্টির সামনে কিংবা পিছনে যা কিছু রয়েছে সে সবই তিনি জানেন। তাঁর জ্ঞানসীমা থেকে তারা কোন কিছুকেই পরিবেষ্টিত করতে পারে না, কিন্তু যতটুকু তিনি ইচ্ছা করেন। তাঁর সিংহাসন সমস্ত আসমান ও যমীনকে পরিবেষ্টিত করে আছে। আর সেগুলোকে ধারণ করা তাঁর পক্ষে কঠিন নয়। তিনিই সর্বোচ্চ এবং সর্বাপেক্ষা মহান।</div> </div> </div>

আয়াতূল কুরছী পাঠ করবে, আল্লাহ তায়ালা স্বয়ং তার তত্ত্বাবধানকারী

হাদীস শরীফ এ বর্ণিত আছে, যে লোক সকালে ও শয়নের পূর্বে আয়াতূল কুরছী পাঠ করবে, আল্লাহ তায়ালা স্বয়ং তার তত্ত্বাবধানকারী। কাজেই সারাদিনের ...

আরও পড়ুন »

হাদীসের গল্প দাজ্জালের আগমন

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <br /> <div class="separator" style="clear: left; float: left; margin-bottom: 1em; margin-right: 1em; text-align: center;"> <a href="http://goodlinkbd.blogspot.com/" target="_blank"><img alt="http://goodlinkbd.blogspot.com/" border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEheb6NJKmWthvz9uDab0t9CcEgTi_S25209ICnU5NMGB_PKhLA55_3Yr_CIDMxRLET2olDS6nGcTRPm2KC3-Xr60HIRWvBXW9wRalWw8LhqsQ1B-mb4BH5XuV2WPclSkF-89Q4FrvGUoFw/s1600/images.jpg" /></a></div> <br /> এ নশ্বর পৃথিবীর যেদিন ধ্বংস হবে, সেদিনের নাম ক্বিয়ামত। ক্বিয়ামত সংঘটিত হওয়ার দিনক্ষণ আল্লাহ ব্যতীত কেউ জানে না। তবে এর কিছু পূর্বলক্ষণ রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বর্ণনা করেছেন। তন্মধ্যে দাজ্জালের আগমন অন্যতম। এ বিষয়ে নিম্নোক্ত হাদীছ।- ফাতিমা বিনতে কায়েস (রাঃ) বলেন, আমি রাসূল (ছাঃ)-এর ঘোষককে এ ঘোষণা দিতে শুনলাম যে, ‘ছালাতের জন্য মসজিদে যাও’। সুতরাং আমি মসজিদে গেলাম এবং রাসূল (ছাঃ)-এর সাথে ছালাত আদায় করলাম। ছালাত শেষে তিনি মিম্বারে উঠে বসলেন এবং মৃদু হেসে বললেন, প্রত্যেক ব্যক্তি নিজ নিজ ছালাতের স্থানে বসে থাক। অতঃপর বললেন, তোমরা কি জান, আমি তোমাদেরকে কেন একত্রিত করেছি? ছাহাবীগণ বললেন, আল্লাহ ও তাঁর রাসূল (ছাঃ)ই অধিক জানেন। তিনি বললেন, আল্লাহ্র কসম! আমি তোমাদেরকে কিছু দেওয়ার জন্য বা কোন ভয়-ভীতি প্রদর্শনের জন্য সমবেত করিনি। বরং তামীম দারীর একটি ঘটনা তোমাদের শুনানোর জন্য তোমাদেরকে একত্রিত করেছি। তামীম দারী ছিল একজন খৃষ্টান লোক। সে আমার নিকট এসে ইসলাম গ্রহণ করেছে। সে আমাকে এমন একটি ঘটনা শুনিয়েছে, তা ঐ কথার সাথে মিল রাখে, যা দাজ্জাল সম্পর্কে আমি তোমাদেরকে শুনিয়েছি। সে বলল, একদা সে ‘লাখাম’ ও ‘জুজাম’ গোত্রের ত্রিশজন লোকের সঙ্গে একটি সামুদ্রিক নৌকায় সফরে বের হয়েছিল। সাগরের তরঙ্গ তাদেরকে দীর্ঘ এক মাস পর্যন্ত এদিক সেদিক ঘুরাতে থাকে। অবশেষে একদিন সূর্যাস্তের সময় একটি দ্বীপের কাছে গিয়ে পৌঁছল। অতঃপর তারা উক্ত বড় নৌকার গায়ের সাথে বাঁধা ছোট ছোট নৌকা যোগে দ্বীপটির অভ্যন্তরে প্রবেশ করল এবং সেখানে এমন একটি প্রাণীর সাক্ষাত পেল, যার সারা শরীর বড় বড় লোমে আবৃত। অধিক পশমের কারণে তার মুখ ও পিছন বুঝা যাচ্ছিল না। তখন তারা তাকে লক্ষ্য করে বলল, তোর অমঙ্গল হোক, তুই কে? সে বলল, আমি জাসসাস বা গুপ্ত সংবাদ অন্বেষণকারী। তোমরা ঐ ঘরে আবদ্ধ লোকটির কাছে যাও, সে তোমাদের সংবাদ জানার প্রত্যাশী। তামীম দারী বলেন, উক্ত প্রাণীর কাছে লোকটির কথা শুনে আমাদের অন্তরে ভীতির সঞ্চার হ’ল যে, সে শয়তান হ’তে পারে। তখন আমরা দ্রুত সেখানে গেলাম এবং সে ঘরে প্রবেশ করলাম। সেখানে এমন একটি প্রকান্ড দেহ বিশিষ্ট মানুষ দেখতে পেলাম, যা ইতিপূর্বে কোনদিন দেখিনি। সে খুব শক্তভাবে বাঁধা অবস্থায় ছিল। তার হাত ঘাড়ের সাথে এবং হাঁটুদ্বয় নীচের উভয় গিটের সাথে লোহার শিকল দ্বারা একত্রে বাঁধা ছিল। আমরা তাকে বললাম, তোর অমঙ্গল হোক! তুই কে? সে বলল, নিশ্চয়ই তোমরা আমার সম্পর্কে জানতে পারবে, আমি তা গোপন করব না। তবে তোমরা আমাকে প্রথমে বল তোমরা কারা? তারা বলল, আমরা আরবের লোক। আমরা সমুদ্রে একটি নৌকায় আরোহী ছিলাম। দীর্ঘ এক মাস সাগরের ঢেউ আমাদেরকে এদিক সেদিক ঘুরিয়ে এখানে এনে পৌঁছিয়েছে। তারপর আমরা অত্র দ্বীপে প্রবেশ করলাম। এরপর ঘনপশমে সারা দেহ আবৃত একটি প্রাণীর সাথে আমাদের সাক্ষাত হ’ল। সে বলল, আমি গুপ্ত সংবাদ অন্বেষণকারী। সে আমাদেরকে এ ঘরে আসতে বললে আমরা দ্রুত তোমার নিকট এসে উপস্থিত হ’লাম। সে বলল, আচ্ছা তোমরা আমাকে বল দেখি, বায়সান এলাকার খেজুর গাছে ফল আসে কি? (বায়সান হেজাযের একটি জায়গার নাম)। আমরা বললাম, হ্যাঁ আসে। সে বলল, অদূর ভবিষ্যতে সে গাছে আর ফল ধরবে না। তারপর সে বলল, আচ্ছা বল দেখি, তাবারিয়া নামক বিলে পানি আছে কি? আমরা বললাম, হ্যাঁ তাতে প্রচুর পরিমাণে পানি আছে। সে বলল, অচিরেই তার পানি শেষ হয়ে যাবে। তারপর সে বলল, আচ্ছা বল দেখি, যোগার নামক ঝর্ণায় পানি আছে কি এবং সেখানকার অধিবাসীরা সে ঝরণার পানি দ্বারা কি জমি চাষ করে? আমরা বললাম, হ্যাঁ তাতে প্রচুর পানি আছে এবং সেখানকার লোকেরা পানি দ্বারা জমি চাষাবাদ করে। তারপর সে জিজ্ঞেস করল, আচ্ছা বল দেখি, নিরক্ষর নবীর সংবাদ কি? আমরা বললাম, তিনি এখন মক্কা থেকে হিজরত করে মদীনায় অবস্থান করছেন। সে জিজ্ঞেস করল, বল দেখি আরবেরা কি তাঁর সাথে যুদ্ধ করেছিল? আমরা বললাম, হ্যাঁ করেছে। সে জিজ্ঞেস করল, তিনি তাদের সাথে কিরূপ আচরণ করেছেন? আমরা বললাম, তিনি আশপাশের আরবদের প্রতি জয়ী হয়েছেন এবং তারা তাঁর আনুগত্য স্বীকার করেছে। এসব শুনে সে বলল, তোমরা জেনে রাখ! তাঁর আনুগত্য করা তাদের জন্য মঙ্গলজনক। আচ্ছা এবার আমি আমার অবস্থা বর্ণনা করছি- আমি দাজ্জাল। অদূর ভবিষ্যতে আমাকে বের হওয়ার অনুমতি প্রদান করা হবে। আমি বের হয়ে যমীনে বিচরণ করব, মক্কা মদীনা ব্যতীত। চল্লিশ দিনের মধ্যে পৃথিবীর সব স্থান বিচরণ করব। এ দু’স্থানে আমার জন্য প্রবেশ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। যখনই আমি তার কোন একটিতে প্রবেশের ইচ্ছা করব, তখন ফেরেশতা উন্মুক্ত তরবারী হাতে নিয়ে আমাকে প্রবেশ করা হ’তে বাধা প্রদান করবে। বস্ত্তত তার প্রতিটি প্রবেশ পথে ফেরেশতা পাহারা রত রয়েছে। বর্ণনাকারী বলেন, এ পর্যন্ত বর্ণনা করে রাসূল আপন লাঠি দ্বারা মিম্বারে ঠোকা দিয়ে তিনবার বললেন, এটাই মদীনা, এটাই মদীনা, এটাই মদীনা। তারপর তিনি বললেন, বল দেখি ইতিপূর্বে আমি কি তোমাদেরকে এ হাদীছটি বর্ণনা করিনি? লোকেরা বলল, জি হ্যাঁ। তারপর তিনি বললেন, দাজ্জাল সিরিয়ার কোন এক সাগরে অথবা ইয়ামনের কোন এক সাগরে আছে। পরে বললেন, বরং সে পূর্ব দিক হ’তে আগমন করবে। এই বলে তিনি হাত দ্বারা পূর্ব দিকে ইশারা করলেন (মুসলিম, মিশকাত হা/৫২৪৮)। উপরোক্ত হাদীছের ন্যায় নিম্নোক্ত হাদীছটিতেও দাজ্জালের পৃথিবীতে অবস্থান, ঈসা (আঃ)-এর পৃথিবীতে আগমন ও অবস্থান সহ ক্বিয়ামতের কিছু আলামত বর্ণিত হয়েছে।- আব্দুল্লাহ ইবনে আমর (রাঃ) বলেন, রাসূল (ছাঃ) বলেছেন, দাজ্জাল বের হবে এবং চল্লিশ পর্যন্ত অবস্থান করবে। আব্দুল্লাহ্ ইবনে আমর (রাঃ) বলেন, আমি অবগত নই যে, রাসূল (ছাঃ) চল্লিশ দিন বললেন, না চল্লিশ মাস বললেন, না চল্লিশ বছর বললেন। তারপর আল্লাহ ঈসা ইবনে মারইয়ামকে প্রেরণ করবেন। দেখতে তিনি উরওয়া ইবনে মাস‘ঊদের মত। তিনি দাজ্জালের খোঁজ করবেন এবং তিনি তাকে হত্যা করবেন। ঈসা (আঃ) ৭ বছর এ যমীনে অবস্থান করবেন। সে সময় মানুষের মধ্যে এমন শান্তি বিরাজ করবে যে, দু’জনের মধ্যেও কোন শত্রুতা থাকবে না। তারপর আল্লাহ্ তা‘আলা সিরিয়ার দিক হ’তে শীতল বাতাস প্রবাহিত করবেন। সে বাতাস ভূপৃষ্ঠে এমন একজন লোককেও জীবিত রাখবে না, যার অন্তরে রেণু-কণা পরিমাণ নেকী বা ঈমান থাকবে। অর্থাৎ তোমাদের কেউ যদি পাহাড়ের মধ্যে আত্মগোপন করে তবুও সেখানে এ বাতাস প্রবেশ করবে এবং তাকে মেরে ফেলবে। নবী করীম (ছাঃ) বলেন, তারপর কেবল মাত্র নিকৃষ্ট ফাসেক ও বদকার লোকগুলি অবশিষ্ট থাকবে। তারা ব্যভিচারে পাখিদের ন্যায় দ্রুতগামী হবে এবং খুনখারাবীতে হিংস্র প্রাণীর ন্যায় পাষাণ হবে। ভাল-মন্দ তারতম্য করার কোন যোগ্যতা তাদের থাকবে না। তখন শয়তান একটি আকৃতি ধারণ করে তাদের নিকট আসবে এবং বলবে তোমাদের কি লজ্জাবোধ হয় না? তখন লোকেরা বলবে আচ্ছা তুমিই বল, আমাদের কি করা উচিত? তখন শয়তান তাদেরকে মূর্তিপূজার আদেশ দিবে। এ অবস্থায় তারা অতি সুখ স্বাচ্ছন্দ্যে ও ভোগবিলাসে জীবন যাপন করতে থাকবে। অতঃপর সিংগায় ফুঁক দেওয়া হবে এবং যে ব্যক্তিই উক্ত ফুঁক শুনবে, সে ভীত-সন্ত্রস্ত অবস্থায় এদিক সেদিক মাথা ঘুরাতে থাকবে। নবী করীম (ছাঃ) বলেন, সর্ব প্রথম উক্ত আওয়ায সে ব্যক্তিই শুনতে পাবে যে তার উটের জন্য পানির চৌবাচ্চা মেরামত কাজে রত। তখন সে ভীত হয়ে সেখানেই মৃত্যুবরণ করবে এবং তার সাথে সাথে অন্যান্য লোকও মারা যাবে। অতঃপর আল্লাহ্ কুয়াশার ন্যায় খুব হালকা ধরনের বৃষ্টি বর্ষণ করবেন। এতে ঐ সমস্ত দেহগুলি সজীব হয়ে উঠবে, যেগুলি কবরের মধ্যে নিশ্চিহ্ন হয়ে গিয়েছিল। অতঃপর দ্বিতীয়বার সিংগায় ফুঁক দেওয়া হবে। তখন সমস্ত লোক উঠে দাঁড়াবে। এরপর ঘোষণা দেওয়া হবে, হে লোক সকল! তোমরা দ্রুত তোমাদের প্রতিপালোকের দিকে ছুটে আস। ফেরেশতাদের আদেশ দেওয়া হবে তাদেরকে এখানে থামিয়ে রাখ, তাদেরকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। অতঃপর ফেরেশ্তাদের বলা হবে, ঐ সমস্ত লোকদের বের কর, যারা জাহান্নামের উপযোগী হয়েছে। তখন ফেরেশতাগণ বলবেন, কতজন হ’তে কতজন বের করব? বলা হবে, প্রত্যেক হাযার হ’তে নয়শত নিরানববই জনকে জাহান্নামের জন্য বের কর। এ পর্যন্ত বলার পর রাসূল (ছাঃ) বললেন, এটা সেই দিন যেদিন সম্পর্কে কুরআনে বলা হয়েছে, يَوْمَ يَجْعَلُ الْوِلْدَانَ شِيْبًا ‘সেদিন শিশুদেরকে বৃদ্ধ করে দেওয়া হবে’ (মুয্যাম্মিল ১৭)। অর্থাৎ সেদিনের বিভীষিকায় শিশুও বৃদ্ধ হয়ে যাবে। সেদিন হবে খুব সংকটময়’ (মুসলিম, মিশকাত হা/৫২৮৬)। ক্বিয়ামত সংঘটিত হবে, এ সত্যকে মুমিন মাত্রই বিশ্বাস করে। আর তার জন্য যথাসাধ্য প্রস্ত্ততি গ্রহণ করতে হবে এবং তার ভয়াবহতা থেকে বেঁচে থাকার জন্য প্রত্যেক মুমিন-মুসলমানকে আমলে ছালেহ করতে হবে। আল্লাহ আমাদের তাওফীক দান করুন- আমীন!<br /> * মুসাম্মাৎ শারমীন আখতার<br /> <u>সূত্র: At-Tahreek</u> </div>

হাদীসের গল্প দাজ্জালের আগমন

এ নশ্বর পৃথিবীর যেদিন ধ্বংস হবে, সেদিনের নাম ক্বিয়ামত। ক্বিয়ামত সংঘটিত হওয়ার দিনক্ষণ আল্লাহ ব্যতীত কেউ জানে না। তবে এর কিছু পূর্বলক্...

আরও পড়ুন »

এমন ১০টা কাজ করিলে বিপদ পতিত হবে

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <br /> <div class="separator" style="clear: left; float: left; margin-bottom: 1em; margin-right: 1em; text-align: center;"> <a href="http://goodlinkbd.blogspot.com/" target="_blank"><img alt="http://goodlinkbd.blogspot.com/" border="0" height="181" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEixxCa3OvO7MFR2LwjngHdOgfCibSrDOFCTprM3bDS0An51R3ysI2wpHTm_RlRTPKQIwjO6AAdX7mutZFDmRxmOxi8uVydi0G84BL2-nomRLUv3YQkbC3ej_k8YxO7klIbWRH1D1XNaUKE/s1600/bachcu.jpg" width="320" /></a></div> <br /> <br />  রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, যখন আমার উম্মাত ১০টা কাজ করবে, তখন তাদের উপর বিপদ নেমে আসবে। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে জিজ্ঞেস করা হলো - হে রাসূল সা. কি কি?<br /> তিনি বললেন,<span class="text_exposed_show"></span><br /> <span class="text_exposed_show"><br /> </span><br /> <br /> <span class="text_exposed_show">১. যখন রাস্ট্রীয় সম্পদকে ব্যক্তিগত সম্পত্তি মনে করা হবে।<br /> ২. যখন আমানত হিসেবে রক্ষিত সম্পদকে লুটের মাল হিসাবে গ্রহণ করা হবে অর্থাৎ আত্মসাৎ করা হবে।<br /> ৩. যাকাতকে জরিমানার মতো মনে করা হবে।<br /> ৪. স্বামী যখন স্ত্রীর আনুগত্য করবে এবং মায়ের অবাধ্য হবে।<br /> ৫. বন্ধুর প্রতি সদাচারী ও পিতার সাথে দুর্ব্যবহারকারী হবে।<br /> ৬. মসজিদে হৈ চৈ হবে।<br /> ৭. জনগণের নেতা হবে সেই ব্যক্তি যে তাদের মধ্যেকার সবচেয়ে নিকৃষ্ট চরিত্রের অধিকারী।<br /> ৮. মানুষকে তার ক্ষতির আশংকায় সম্মান করা হবে।<br /> ৯. গায়িকা ও বাদ্যযন্ত্রের হিড়িক পড়ে যাবে।<br /> ১০. উম্মাতের পরবর্তীরা পূর্ববর্তীদেরকে অভিশাপ দেবে তখন আগুনে বাতাস আসবে, মাটির ধস ও দেহের বিকৃতি ঘটবে।</span><br /> <br /> <div class="text_exposed_show"> [তিরমিযী]</div> </div>

এমন ১০টা কাজ করিলে বিপদ পতিত হবে

 রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, যখন আমার উম্মাত ১০টা কাজ করবে, তখন তাদের উপর বিপদ নেমে আসবে। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহ...

আরও পড়ুন »

আবু বকর সিদ্দীক (রা) এর একটি ঘটনা এবং আমাদের জন্যে শিক্ষা

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhMUnX63ISjmiSw4MKHxOic-_57uu6x3WoHxBDf9AZlDixBUk233eXdA_uH8m2bUI9hiadKkVcvaGKvcgCM_kr85J5OoGkvscL0TJ63AUNJyoh9Zu1i7mm72VNwsA3vmTBINhoncnqXJ2k/s1600/images14.jpg" imageanchor="1" style="clear: left; float: left; margin-bottom: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhMUnX63ISjmiSw4MKHxOic-_57uu6x3WoHxBDf9AZlDixBUk233eXdA_uH8m2bUI9hiadKkVcvaGKvcgCM_kr85J5OoGkvscL0TJ63AUNJyoh9Zu1i7mm72VNwsA3vmTBINhoncnqXJ2k/s1600/images14.jpg" /></a></div> <center> <span style="color: #993300; font-size: small;">রহমান রহীম আল্লাহ্‌ তায়ালার নামে- </span></center> <div style="text-align: justify;"> আবু বকর সিদ্দীক (রা) এর এই ঘটনাটি মোটামুটি আমরা সবাই জানি, কিন্তু ঘটনাটির মাঝে একটি গুরত্বপূর্ণ শিক্ষণীয় বিষয় রয়েছে যা আমাদের অনেকেরই নজর এড়িয়ে গেছে। ইনশাল্লাহ, সেই বিষয়েই এখানে আলোকপাত করব।</div> <div style="text-align: justify;"> আহমদ ইবনে হাম্বল রহিমাহুল্লাহ কর্তৃক বর্ণিত, জাবির বিন আব্দুল্লাহ (রা) এই হাদীসটি বর্ণনা করেছেন।</div> <div style="text-align: justify;"> রাসূল ﷺ মিরাজ থেকে ফিরে এসেছেন। সকালবেলা তিনি যখন মক্কার কুরাইশদের মিরাজের ঘটনাটি বললেন তখন কুফ্ফার সম্প্রদায় হাসি-তামাশায় লিপ্ত হয়েছিল। মক্কার এই কুরাইশ সম্প্রদায়ের কুফ্ফারগণ ছিলেন অনেকটা বস্তুবাদি। যা দেখা, যায় ধরা যায়, ছোয়া যায় শুধু তাই তারা আমলে নিত। রাসূল ﷺ এর মিরাজের ঘটনাটিকে তারা একটা হাতিয়ার হিসেবে ধরে নিল আর এর মাধ্যমে মিরাজের ঘটনাটিকে মিথ্যা প্রমাণ করতে চাইল। কুফ্ফার সম্প্রদায়ের কিছু লোক আবু বকর সিদ্দীক (রা) এর নিকট গেলেন। তিনি বাণিজ্য থেকে কিছুক্ষণ আগে ফিরে এসেছেন, তাই তখনও রাসূল ﷺ এর সাথে দেখা করতে পারেননি। কুফ্ফার সম্প্রদায় তাকে বলল, শুনেছ কি তোমার সঙ্গী কি সব বলা শুরু করেছে? সে বলছে, সে নাকি এক রাতের মধ্যে মক্কা থেকে বাইতুল মাকদাস(জেরুজালেম) যেয়ে আবার মক্কায় ফিরে এসেছে।<br /> আবু বকর (রা) বললেন, এই কথাগুলো কি তিনি বলেছেন?</div> <div style="text-align: justify;"> তারা জবাব দিল, হ্যাঁ।</div> <div style="text-align: justify;"> এরপর আবু বকর (রা) বললেন, আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি, যদি তিনি সত্যিই বলে থাকেন, তাহলে তিনি সত্য বলেছেন।</div> <div style="text-align: justify;"> কুফফার সম্প্রদায়ের বিস্ময়ে চোখ কপালে উঠে গেল। তারা বলল, তুমি বিশ্বাস কর সে বৃহত্তর সিরিয়ায় যেয়ে আবার এক রাতের মধ্যে ফিরে এসেছে!</div> <div style="text-align: justify;"> আবু বকর (রা) বললেন, আমি তাকে বিশ্বাস করি বরং এর চেয়েও বেশী বিশ্বাস করি ঐসব বিষয়ে যেগুলো তাঁর নিকট ওহী হিসেবে এসেছে।</div> <div style="text-align: justify;"> মোটামুটি এই ঘটনাটুকু আমরা সবাই জানি, কোন বইতে পড়ে কিংবা কারো নিকট থেকে এই ঘটনা শুনে আমরা পুলকিত হই কিন্তু এই ঘটনার মাঝে গুরুত্বপূর্ণ একটি হিকমা রয়েছে যা আমাদের অনেকেরই নজর এড়িয়ে গেছে।</div> <div style="text-align: justify;"> কুফ্ফার সম্প্রদায় যখন আবু বকর (রা) কে রাসূল ﷺ এর মিরাজ সম্পর্কিত কথাটি বলল তখন, আবু বকর (রা) এর যদি দূর্বল ঈমান থাকত তাহলে তিনি বলতেন, না এই ঘটনাটি সত্য নয় অথবা, আবু বকর (রা) যদি এমন হতেন যাকে খুব সহজেই কথার চাতুরী দ্বারা অভিভূত করা যায় তাহলে তিনি বলতেন ঘটনাটি সত্য। আবু বকর (রা) চমৎকারভাবে উত্তর দিয়েছিলেন, মাশাল্লাহ। তিনি ঘটনাটি শুনেছেন কুফ্ফারদের নিকট থেকে আর তাই আবু বকর (রা) বললেন, যদি তিনি সত্যিই বলে থাকেন, তাহলে তিনি সত্য বলেছেন।</div> <div style="text-align: justify;"> এর দুইটি অংশ রয়েছে, প্রথমত, ‘যদি তিনি সত্যিই বলে থাকেন’ – হাদীস বিশেষজ্ঞগণ এই পদ্ধতীতে কাজ করেন, অর্থাৎ যদি উৎস সত্যিই রাসূল ﷺ এর নিকট থেকে আসে- দ্বিতীয়ত, তাহলে তা সত্য। সেটা হচ্ছে ওহী, আল্লাহর নিকট থেকে রাসূল ﷺ এর উপর নাযিলকৃত। অর্থাৎ সহীহ হাদীস পাওয়া গেলে তার উপর বিশ্বাস স্থাপন করা, সেই অনুযায়ী কর্তব্য পালন করা ঈমানী দায়িত্ব, কারণ সেটা ওহী। এমন কথা বলা যাবে না যে, এটা তো আমার যুক্তিতে টিকল না বা আমার বাপ-দাদাদের কখনও এমন কিছু বলতে বা করতে দেখিনি কিংবা আমার মাযহাবে এমনটি সমর্থন করে না’।</div> <div style="text-align: justify;"> আবু বকর সিদ্দীক (রা) এর এই ঘটনা থেকে আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষণীয় বিষয় হচ্ছে এটাই, রাসূল ﷺ এর কথা সহীহভাবে আমাদের নিকট পৌছালে বিনা বাক্য ব্যয়ে তা মেনে নিতে হবে, তার উপর বিশ্বাস স্থাপন করতে হবে এবং সেই অনুযায়ী কর্ম পালন করতে হবে। সেটা আমার নিকট যুক্তিতে টিকুক আর না টিকুক, আমার চারপাশে লোকজন সেটা মানুক আর না মানুক আমাকে রাসূল ﷺ এর কথায় বিশ্বাস স্থাপন করতেই হবে এবং তার যথাসাধ্য অনুসরণ করতে হবে।</div> <div style="text-align: justify;"> আল্লাহ তাআলা আমাদের রাসূল ﷺ এর সাহাবীদের মতো করে দ্বীন ইসলামকে বুঝার তৌফিক দান করুন এবং সেই অনুযায়ী আমল করার তৌফিক দান করুন। আমীন।</div> <div style="text-align: justify;"> <br /></div> <div style="text-align: justify;">  <span style="color: #993300; font-size: small;">প্রবন্ধটি পড়া হলে, শেয়ার করতে ভুলবেন না</span> </div> </div>

আবু বকর সিদ্দীক (রা) এর একটি ঘটনা এবং আমাদের জন্যে শিক্ষা

রহমান রহীম আল্লাহ্‌ তায়ালার নামে- আবু বকর সিদ্দীক (রা) এর এই ঘটনাটি মোটামুটি আমরা সবাই জানি, কিন্তু ঘটনাটির মাঝে একটি গুরত্বপূর্ণ শি...

আরও পড়ুন »